Wellcome to National Portal
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২

সচরাচর জিজ্ঞাসা প্রশ্নসমূহ

বিষয়ঃ বিশেষ গবেষণা অনুদান 

 

প্রশ্ন- এ বিশেষ গবেষণা অনুদান প্রদান করার উদ্দেশ্য কি?

উত্তরঃ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে গবেষণা ও উন্নয়ন কাজে উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা প্রদানের লক্ষ্যে গবেষণা প্রকল্পে অনুদান প্রদান করা হয়।

প্রশ্ন-২ এ কর্মসূচির ভূমিকা কি?

উত্তরঃ  আধুনিক বিজ্ঞানের উন্নয়নে গবেষণা অপরিহার্য। গবেষণা ছাড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে কোন উন্নয়ন সম্ভব নয়। বিজ্ঞান নির্ভর সমাজ গঠনে এ কর্মসূচির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

প্রশ্ন- কোন সময়ে এ অনুদানের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়?

উত্তর:  সাধারণত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়।

প্রশ্ন- কোন ধরণের প্রতিষ্ঠান/ব্যক্তিকে এ অনুদান প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ  দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়/সংস্থা/প্রতিষ্ঠানের গবেষকদের অনুকূলে এ অনুদান দেয়া হয়।

প্রশ্ন- কোন কোন গ্রুপে/বিষয়ের উপর এ অনুদান প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ  ৬টি গ্রুপে/বিষয়ের উপর এ অনুদান দেয়া হয়, যথাক্রমে

  1. Biological Science Group
  2. Medical Science Group
  3. Physical Science Group
  4. Environment Science Group
  5. Engineering Science Group
  6. Inter disciplinary Science Group

প্রশ্ন- অনুদান প্রাপ্তির সর্বনিম্ন যোগ্যতা কি?

উত্তরঃ    এ অনুদান প্রাপ্তির জন্য কমপক্ষে ০২ জনের সমন্বয়ে গবেষণা প্রস্তাব জমা দিতে হবে। এর মধ্যে একজন হবে  Principal Investigator(PI)এবং অন্যজন হবে Co-Investigator(CoPI)।এ সংক্রান্ত নীতিমালায় বলা হয়েছে, The Principal Investigator(PI or group leader) should have two or more years of post-doctoral experience or more than 10 years of post-graduate experience and at least five publications (and/or) in refereed journal of International, regional as well as national repute as the principal author.

প্রশ্ন- কি পরিমাণ অনুদান প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ  প্রকল্প প্রস্তাবের গুরুত্ব ও কাজের পরিধির উপর ভিত্তি করে সর্বনিম্ন ২ (দুই) লক্ষ থেকে সর্বোচ্চ ১০(দশ) লক্ষ টাকা পর্যন্ত এক অর্থ-বছরে দুই ধাপে গবেষণা অনুদান দেয়া হয়।

প্রশ্ন- গবেষক বিজ্ঞানীদের গবেষণা প্রস্তাব অনুমোদনের প্রক্রিয়া কি?

উত্তরঃ  এ কার্যক্রম সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ ভাবে মূল্যায়ন করার জন্য নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, অধ্যাপক,গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও গবেষকদের সমন্বয়ে ৬টি গ্রুপের ৬টি পিয়ার রিভিউ কমিটি গঠন হয়। ৬টি পিয়ার রিভিউ কমিটির মাধ্যমে গবেষক ও বিজ্ঞানীদের গবেষণা প্রস্তাবসমূহ যাচাই-বাছাই পূর্বক সুপারিশ অনুযায়ী প্রতি বছর উপরোল্লিখিত ৬টি গ্রুপে গবেষণা অনুদান প্রদান করা হয়।

 

বিষয়ঃ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট

 

প্রশ্ন-১ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান প্রযুক্তি ফেলোশিপ এর উদ্দেশ্য কি?

উত্তরঃ বিজ্ঞান মনস্ক জাতি গঠন, বিজ্ঞান সংক্রান্ত গবেষণা উন্নয়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে জাতির পিতা, সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি, সোনার বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মরণে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কর্তৃক বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপ ট্রাস্ট সৃষ্টি করা হয়। উন্নত  বিশ্বের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণাগার ও ইনস্টিটিউটসমূহে পরিচালিত গবেষণা ও উচ্চ শিক্ষা, বিশেষ করে এমএস এবং পিএইচডি প্রোগ্রামসমূহে ডিগ্রী অর্জনের মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে দক্ষ ও বিশেষ যোগ্যতা সম্পন্ন বিজ্ঞানী,প্রযুক্তিবিদ ও গবেষক সৃষ্টিই এ ট্রাস্টের মূল উদ্দেশ্য।

প্রশ্ন-২ এ ফেলোশিপের ভুমিকা কি?

উত্তরঃ কোর্স সম্পন্নকারী গবেষকগণ দেশে নতুন নতুন প্রযুক্তি ও পদ্ধতি উদ্ভাবনে গবেষণা ও উচ্চ শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম হচ্ছেন।

প্রশ্ন-৩ সাধারণত বছরের কোন সময় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়?

উত্তরঃ মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে।

প্রশ্ন-৪ কোন কোন কোর্সের জন্য ফেলোশিপ প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ (ক) PhD -  ৪বছর

(খ) MS -  ২বছর

(গ) Post-doctoral -  ১বছর

প্রশ্ন-৫ কোন বিভাগের ছাত্র/ছাত্রীদের ফেলোশিপ প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ  বিজ্ঞান বিভাগ।

প্রশ্ন-৬ বিদেশে অধ্যয়নরত ছাত্র/ছাত্রীদের কি এ ফেলোশিপ প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ  দেশে অথবা বিদেশে অধ্যয়নরত ছাত্র/ছাত্রীদের ফেলোশিপ প্রদান করা হয়।

প্রশ্ন-৭ সর্বোচ্চ কি পরিমাণ বৃত্তি দেয়া হয়?

উত্তরঃ ক. লিভিং এলাউন্স (মাসিক)

পিএইচডি দেশে

-

৪০,০০০/-

পিএইচডি উত্তর দেশে

-

৪৫,০০০/-

এমএস /পিএইচডি বিদেশে

(অস্ট্রেলিয়া/জাপান/ইউরোপের দেশ সমূহ)

-

১,২০,০০০/-

এমএস /পিএইচডি অন্যান্য দেশে

-

৬৫,০০০/-

 

খ. বিশ্ববিদ্যালয় টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয়/ইনস্টিটিউট নির্ধারিত রেটে প্রদান করা হয়।

গ. বই-পুস্তক ক্রয় বাবদ (এককালীন)বিদেশে ৬০,০০০ টাকা এবং দেশে ৩০,০০০ টাকা।

ঘ. থিসিস ফি (এককালীন) বিদেশে ৫০,০০০ টাকা এবং দেশে ২৫,০০০ টাকা।

ঙ. বিদেশে অধ্যয়নরত ফেলোদের প্রকৃত বিমান ভাড়া, স্বাস্থ্য বীমা ও ভিসা ফি প্রদান করা হয় (একবার আসা যাওয়া)।

চ. সেমিনার আয়োজন ও থিসিস পেপার উপস্থাপনের জন্য এককালীন বিদেশে ৭৫,০০০ টাকা ও দেশে ৩০,০০০ টাকা।

 

বিষয়ঃ বেসরকারি মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে বিজ্ঞান ও যন্ত্রপাতি ক্রয়ের জন্য অনুদান

 

প্রশ্ন-১ এ বিজ্ঞান ও যন্ত্রপাতি ক্রয়ের অনুদান প্রদান করার উদ্দেশ্য কি?

উত্তরঃ  বেসরকারি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা কার্যক্রমে গতিশীলতা আনয়ন এবং বিজ্ঞানাগারে ব্যবহার্য কেমিক্যালস যন্ত্রপাতি ক্রয়ে সহায়তা করণ।

প্রশ্ন-২ সাধারণত বিজ্ঞান যন্ত্রপাতি ক্রয়ের অনুদান কোন সময় দেয়া হয় অথবা কখন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়?

উত্তরঃ  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে মার্চ থেকে মে মাসে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

প্রশ্ন-৩ কোন ধরণের স্কুল/কলেজ কে অনুদান প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ  বিজ্ঞান বিভাগ আছে এরূপ বেসরকারি স্কুল/কলেজ/মাদ্রাসা।

প্রশ্ন-৪ কি পরিমাণ অনুদান প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ  সর্বোচ্চ এক লক্ষ টাকা।

প্রশ্ন-৫ সাধারণত কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন?

উত্তরঃ  (ক) নির্দিষ্ট আবেদন ফরম (ওয়েব সাইটে পাওয়া যাবে)

(খ) প্রতিষ্ঠানের সরকারি অনুমোদন (এফিলিয়েশন)

(গ) বিজ্ঞান বিভাগের স্বীকৃতি

(ঘ) বাৎসরিক অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্ট (পূর্ববর্তী বছরের)

(ঙ) প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক স্টেটমেন্ট

(চ) ইউএনও এর প্রত্যয়ন সংযুক্ত করতে হবে।

প্রশ্ন-৬ চেক বিতরণ কখন করা হয়?

উত্তরঃ  আগস্ট থেকে অক্টোবর মাসের মধ্যে।

 

বিষয়ঃ দেশে স্থানীয়ভাবে উদ্ভাবিত লাগসই প্রযুক্তির প্রয়োগ সম্প্রসারণ শীর্ষক সেমিনারকর্মশালা প্রদর্শনী

 

 প্রশ্ন-১ সেমিনার/কর্মশালা প্রদর্শনী করার উদ্দেশ্য কি?

উত্তরঃ স্থানীয়ভাবে উদ্ভাবিত লাগসই প্রযুক্তি সম্প্রসারণ।

প্রশ্ন-২ এ সেমিনার/কর্মশালা প্রদর্শনীর ভূমিকা কি?

উত্তরঃ স্থানীয়ভাবে লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনে উৎসাহিত করা।

প্রশ্ন-৩ কোন ধরণের প্রতিষ্ঠান এ সেমিনার/কর্মশালা প্রদর্শনীর আয়োজন করে?উত্তরঃ  উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই আয়োজন করা হয়।

প্রশ্ন-৪ কোন কোন বিষয়ে সেমিনার/কর্মশালা প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়?

উত্তরঃ    স্থানীয়ভাবে উদ্ভাবিত লাগসই প্রযুক্তির উপর আয়োজন।

প্রশ্ন-৫ কোন কোন বিষয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়?

উত্তরঃ    প্রযুক্তির প্রদর্শনীর বিষয়গুলো হচ্ছে-

(১) উন্নতচুলা

(২) বায়োগ্যাসপ্লান্ট

(৩) স্বল্প ব্যয়ে দীর্ঘস্থায়ী গৃহ নির্মাণ সামগ্রী

(৪) সৌর ড্রায়ার প্রযুক্তি

(৫) দু’কুয়া বিশিষ্ট স্বাস্থ্যসম্মত উন্নত শৌচাগার

(৬) স্বাস্থ্য সেবায় স্পিরুলিনা

(৭) পানি বিশুদ্ধকরণ ফিল্টার

(৮) Malted Weaning Food

(৯) নিম ও অন্যান্য ঔষধি উদ্ভিদের গুণাগুণ।

 

প্রশ্ন-৬ কি পরিমাণ অর্থ এ সেমিনার/কর্মশালা প্রদর্শনীর আয়োজনে প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ    এক  লক্ষ টাকা প্রতি উপজেলার জন্য বরাদ্দ করা হয়।

 

বিষয়ঃ প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং গবেষণা ও উন্নয়নমূলক (R&D) প্রকল্পে অনুদান

 

প্রশ্ন-১ এ অনুদান প্রদান করার উদ্দেশ্য কি?

উত্তরঃ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষকবৃন্দের গবেষণা প্রকল্পে সহায়তা স্বরূপ প্রকল্পের নামে এ অনুদান প্রদান করা হয়।

প্রশ্ন-২ কোন ধরণের প্রকল্পের জন্য অনুদান প্রযোজ্য?

উত্তরঃ এ অনুদান বিশ্ববিদ্যালয় / গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষণারত দেশীয় বিজ্ঞানীগণের গবেষণা প্রকল্পের জন্য প্রযোজ্য।

প্রশ্ন-৩ কোন কোন ক্ষেত্রে এ অনুদান প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ নিম্নোক্ত ৪টি ক্যাটাগরিতে অনুদান প্রদান করা হয়ঃ

(১) জীববিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যা ও পুষ্টিবিদ্যা;

(২) অ্যাপ্লাইড সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং;

(৩) ফিজিক্যাল সায়েন্স এবং

(৪) এগ্রিকালচার এন্ড এনভায়রনমেন্ট। 

 

প্রশ্ন-৪ কি পরিমাণ অর্থ প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ প্রকল্প ভিত্তিক সর্বোচ্চ এক  লক্ষ টাকা অনুদান দেয়া হয়ে থাকে।

প্রশ্ন- কোন সময়ে দরখাস্ত আবেদন করা হয়?

উত্তরঃ অর্থ বছরের শেষ দিকে সাধারনত: এপ্রিল/মে মাসে পরবর্তী অর্থ বছরে অনুদানের দরখাস্ত আহ্বান করে ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকায় এবং মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

প্রশ্ন- কিভাবে যাচাই-বাছাই করাহ ?

উত্তরঃ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকবৃন্দের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির মাধ্যমে সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে চূড়ান্ত মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হয়। মেধা তালিকা অনুযায়ী অনুদান প্রদান করা হয়।

 

প্রশ্ন- এ অনুদানের বিষয়ে কোথায় বিস্তারিত জানা যাবে?

উত্তরঃ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এ অনুদান সংক্রান্ত নীতিমালা আপলোড করা আছে। দরখাস্ত আহ্বানকালে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি ও আবেদন ফরম থেকে ও বিস্তারিত জানা যাবে।

 

বিষয়ঃ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (NST) ফেলোশিপ

 

প্রশ্ন-১ এ ফেলোশিপ প্রদান করার উদ্দেশ্য কি?

উত্তরঃ স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এমএসসি, এমফিল পিএইচডি-এর ছাত্র-ছাত্রী/গবেষকদের বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিষয়ে উচ্চ শিক্ষা গবেষণায় উৎসাহ প্রদান করা

প্রশ্ন-২ কোন ধরণের ব্যক্তির জন্য এ ফেলোশিপ প্রযোজ্য?

উত্তরঃ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়/গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত/গবেষণারত এমএস / এমএসসি,এমফিল এবং পিএইচডি পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রী/গবেষকদের জন্য এ ফেলোশিপ প্রযোজ্য।

প্রশ্ন-৩ কোন কোন ক্ষেত্রে এ ফেলোশিপ প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ নিম্নোক্ত ৩টি ক্ষেত্রে ফেলোশিপ প্রদান করা হয়:

              (১) ভৌত, জৈব ও অজৈব বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও পরিবেশ বিজ্ঞান, নবায়নযোগ্য শক্তি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, ন্যানোটেকনোলজি, লাগসই প্রযুক্তি;

(২) জীববিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিজ্ঞান; এবং

(৩) খাদ্য ও কৃষি  বিজ্ঞান।

 

প্রশ্ন-৪ কি  পরিমাণ অর্থ প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ (১) এমএস সি / এমএস : মাসিক ৪,৫০০/- টাকা, সর্বোচ্চ ১২ মাস = ৫৪,০০০/-

           (২) এমফিল ১ম বর্ষ : মাসিক ৫,৭০০/- টাকা, সর্বোচ্চ ১২ মাস = ৬৮,৪০০/-

           (৩) এমফিল ২য় বর্ষ :  মাসিক ৮,২৫০/- টাকা, সর্বোচ্চ ১২ মাস = ৯৯,০০০/-

            (৪) পিএইচডি : মাসিক ২৫,০০০/- টাকা, বার্ষিক ৩,০০,০০০/- টাকা, নবায়ন অনুমোদন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ৩ বছর।

প্রশ্ন-৫ ফেলোশিপ আবেদনের সর্বনিম্ন শিক্ষাগত যোগ্যতা কি?

উত্তরঃ

জিপিএ / সিজিপিএ

 

এমএসসি/এমএস পর্যায়ে

এমফিল পর্যায়ে

পিএইচডি পর্যায়ে

এসএসসি

৪.৫

৪.৫

৪.৫

এইচএসসি

৪.৫

৪.৫

৪.৫

স্নাতক (সম্মান)

৩.২

৩.২

৩.২

স্নাতকোত্তর

-

৩.২

৩.২

 

 

 

প্রশ্ন- কোন সময়ে দরখাস্ত আবেদন করা হয়?

উত্তরঃ অর্থ বছরের শেষ দিকে সাধারনত: এপ্রিল/মে মাসে পরবর্তী অর্থ বছরের ফেলোশিপের দরখাস্ত আহ্বান করে ইংরেজী ও বাংলা পত্রিকায় এবং মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

প্রশ্ন- কিভাবে যাচাই-বাছাই করা হয়?

উত্তরঃ প্রাপ্ত দরখাস্ত পরীক্ষা করে উপযুক্ত শিক্ষার্থী/গবেষকদের প্রাথমিক তালিকা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকবৃন্দের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির মাধ্যমে তালিকাভুক্ত আবেদনকারীদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে একাডেমিক নম্বর ও মৌখিক পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে চূড়ান্ত মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হয়। মেধা তালিকা হতে বাজেটের সংস্থান অনুযায়ী ফেলোশিপের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়।

প্রশ্ন- এ ফেলোশিপের বিষয়ে কোথায় বিস্তারিত জানা যাবে?

উত্তরঃ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এ ফেলোশিপ সংক্রান্ত নীতিমালা আপলোড করা আছে। দরখাস্ত আহ্বানকালে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি ও আবেদন ফরম থেকেও বিস্তারিত জানা যাবে।

 

বিষয়ঃ বিজ্ঞানসেবী সংস্থা/বিজ্ঞানভিত্তিক পেশাজীবী/প্রতিষ্ঠান সমূহে অনুদান

প্রশ্ন-১ এ অনুদান প্রদান করার উদ্দেশ্য কি?

উত্তরঃ বিজ্ঞান সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট  উন্নয়নমূলক কাজ, জার্নাল প্রকাশনা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, কর্মশালা ও প্রদর্শনী আয়োজনে সহায়তা প্রদান।

প্রশ্ন-২ কোন ধরণের প্রতিষ্ঠানের জন্য এ অনুদান প্রযোজ্য?

উত্তরঃ এ অনুদান বাংলাদেশ ভৌগোলিক সীমানায় অবস্থিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক কার্যাবলী পরিচালনা/উন্নয়নমূলক কাজ সম্পাদন/বিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল প্রকাশনা এবং সেমিনার/সিম্পোজিয়াম/কর্মশালা/প্রদর্শনী আয়োজনকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রযোজ্য।

প্রশ্ন-৩ কি পরিমাণ অর্থ এ অনুদানে প্রদান করা হয়?

উত্তরঃ সর্বোচ্চ এক  লক্ষ টাকা অনুদান প্রদান করা হয়ে থাকে।

প্রশ্ন-৪ কিভাবে অনুদান প্রদান করা হয়ে থাকে?

উত্তরঃ  নির্ধারিত কমিটি কর্তৃক আবেদন যাচাই-বাছাই করে সুপারিশকৃত প্রতিষ্ঠানকে অনুদান প্রদান করা হয়ে থাকে।